আবু তাহের।
ভ্রাম্যমাণ হাঁসের খামার করে এখন তিনি মাসে আয় করছেন প্রায় ৬০ হাজার টাকা। অনিশ্চয়তার বেড়াজাল থেকে মুক্ত হয়ে পরিবারে নেমেছে সুখের ছায়া। সমপ্রতি আবু তাহের তার হাঁসের বহর নিয়ে উপজেলার পাটিচরা ইউনিয়নের বিজিবি ক্যাম্পের পাশে এলে তার সাথে কথা হয়। ২০০৮ সালে হ্যাচারি ব্যবসায়ী বাচ্চু মিয়ার পরামর্শে তিনি ৬শ' হাঁসের বাচ্চা নিয়ে খামার শুরু করেন। বর্তমানে তার ভ্রাম্যমাণ খামারে ক্যাম্বেল, অস্ট্রেলিয়ান ও জেননিং জাতের ৪শ' হাঁস রয়েছে। এ থেকে প্রতিদিন ২৭০ থেকে ২৯০টি ডিম পান। যার বাজার মূল্য প্রায় ২ হাজার টাকা। আবু তাহের আরো জানান, জেননিং জাতের হাঁসের অসুখ-বিসুখ কম এবং ডিম দেয় বেশি। এ হাঁসগুলো ৫ মাস বয়স থেকে ডিম দিতে শুরু করে বছরে ২৭০ থেকে ২৮০টি ডিম দেয়। টানা তিন বছর ডিম দেয়ার পর তিনি হাঁস বাজারে বিক্রয় করে দিয়ে নতুন বাচ্চা নিয়ে আবার শুরু করেন খামার।
সাধারণত হাঁসের মাথা ঘোরা ও খোঁড়া হওয়া রোগ বেশি হয়। এ জন্য নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করেন বলেও তিনি জানান। ভ্রাম্যমাণ হাঁসের খামার বিষয়ে জানতে চাইলে আবু তাহের জানান, প্রথমে তিনি নিজ এলাকার মাঠে মাঠে হাঁস চড়াতেন। কিন্তু এলাকায় খাল-বিল না থাকায় আমন ও বোরো মৌসুমে মাঠে হাঁস চড়ানোর সুযোগ পাওয়া যেত না। এ সময় বাজার থেকে খাবার কিনে হাঁসগুলোকে খেতে দিতে হত বলে খরচ পড়ত অনেক বেশি। খরচ কমানোর চিন্তা থেকে ভ্রাম্যমাণ হাঁস চড়ানোর চিন্তা মাথায় আসে। আমন ও বোরো মৌসুমে আবু তাহের ভুটভুটি যোগে হাঁসগুলো বিল এলাকায় নিয়ে যান। ফসল না ওঠা পর্যন্ত বিল এলাকায় অবস্থান করেন। হাঁস চড়ানোর জন্য এ পর্যন্ত তিনি উপজেলার মান্দা, আত্রাই, সাপাহারের জবই বিল ও রাজশাহী জেলার মহনপুর উপজেলা ঘুরেছেন। বর্তমানে হাঁসগুলো দেখাশোনার জন্য মাসিক দেড় হাজার টাকায় তিনি একজন সহযোগী রেখেছেন। ভ্রাম্যমাণ খামারের ফলে হাঁসের খাবার প্রয়োজন হয় না বলে খরচ কম পড়ে। তবে সহযোগীর বেতন, খাবারসহ দৈনিক গড়ে তার পাঁচশ' টাকার মত খরচ হয়। ভ্রাম্যমাণ হাঁস খামারি আবু তাহেরের ব্যতিক্রমী এ উদ্যোগে অনুপ্রাণিত হয়ে এলাকার যুবকরা তার মত খামার তৈরিতে উৎসাহিত হচ্ছেন।
ভ্রাম্যমাণ হাঁসের খামার করে এখন তিনি মাসে আয় করছেন প্রায় ৬০ হাজার টাকা। অনিশ্চয়তার বেড়াজাল থেকে মুক্ত হয়ে পরিবারে নেমেছে সুখের ছায়া। সমপ্রতি আবু তাহের তার হাঁসের বহর নিয়ে উপজেলার পাটিচরা ইউনিয়নের বিজিবি ক্যাম্পের পাশে এলে তার সাথে কথা হয়। ২০০৮ সালে হ্যাচারি ব্যবসায়ী বাচ্চু মিয়ার পরামর্শে তিনি ৬শ' হাঁসের বাচ্চা নিয়ে খামার শুরু করেন। বর্তমানে তার ভ্রাম্যমাণ খামারে ক্যাম্বেল, অস্ট্রেলিয়ান ও জেননিং জাতের ৪শ' হাঁস রয়েছে। এ থেকে প্রতিদিন ২৭০ থেকে ২৯০টি ডিম পান। যার বাজার মূল্য প্রায় ২ হাজার টাকা। আবু তাহের আরো জানান, জেননিং জাতের হাঁসের অসুখ-বিসুখ কম এবং ডিম দেয় বেশি। এ হাঁসগুলো ৫ মাস বয়স থেকে ডিম দিতে শুরু করে বছরে ২৭০ থেকে ২৮০টি ডিম দেয়। টানা তিন বছর ডিম দেয়ার পর তিনি হাঁস বাজারে বিক্রয় করে দিয়ে নতুন বাচ্চা নিয়ে আবার শুরু করেন খামার।
সাধারণত হাঁসের মাথা ঘোরা ও খোঁড়া হওয়া রোগ বেশি হয়। এ জন্য নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করেন বলেও তিনি জানান। ভ্রাম্যমাণ হাঁসের খামার বিষয়ে জানতে চাইলে আবু তাহের জানান, প্রথমে তিনি নিজ এলাকার মাঠে মাঠে হাঁস চড়াতেন। কিন্তু এলাকায় খাল-বিল না থাকায় আমন ও বোরো মৌসুমে মাঠে হাঁস চড়ানোর সুযোগ পাওয়া যেত না। এ সময় বাজার থেকে খাবার কিনে হাঁসগুলোকে খেতে দিতে হত বলে খরচ পড়ত অনেক বেশি। খরচ কমানোর চিন্তা থেকে ভ্রাম্যমাণ হাঁস চড়ানোর চিন্তা মাথায় আসে। আমন ও বোরো মৌসুমে আবু তাহের ভুটভুটি যোগে হাঁসগুলো বিল এলাকায় নিয়ে যান। ফসল না ওঠা পর্যন্ত বিল এলাকায় অবস্থান করেন। হাঁস চড়ানোর জন্য এ পর্যন্ত তিনি উপজেলার মান্দা, আত্রাই, সাপাহারের জবই বিল ও রাজশাহী জেলার মহনপুর উপজেলা ঘুরেছেন। বর্তমানে হাঁসগুলো দেখাশোনার জন্য মাসিক দেড় হাজার টাকায় তিনি একজন সহযোগী রেখেছেন। ভ্রাম্যমাণ খামারের ফলে হাঁসের খাবার প্রয়োজন হয় না বলে খরচ কম পড়ে। তবে সহযোগীর বেতন, খাবারসহ দৈনিক গড়ে তার পাঁচশ' টাকার মত খরচ হয়। ভ্রাম্যমাণ হাঁস খামারি আবু তাহেরের ব্যতিক্রমী এ উদ্যোগে অনুপ্রাণিত হয়ে এলাকার যুবকরা তার মত খামার তৈরিতে উৎসাহিত হচ্ছেন।
0 comments:
মন্তব্য করুন